শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
কনে আনতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু

কনে আনতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু

কনে আনতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু
কনে আনতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক: চাঁপাইনবাবগঞ্জের নারায়ণপুরে কনে আনতে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন নারী ও শিশুসহ ১২জন।

বুধবার (০৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাকিব আল রাব্বি।

নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা গ্রামের সোহবুল (৩০), চর সূর্য নারায়নপুর গ্রামের বরের বাবা শরিফুল ইসলাম, ভাস্তি মৌসুমি (২৫), জামিলা (২২), পাশ্ববর্তী ডানপাড়া গ্রামের বরের নানার বাড়ির টকি বেগম (৩০), নয়ন, বাবলু (২৬) , ল্যাচন (৫০), সাদিকুল (৩৫), বাবুডাইং এলাকার টিপু সুলতান (৪৫), সুন্দরপুর গ্রামের ডাকু (২৪), তোফজুল (৭০), তেররশিয়া গ্রামের রফিকুল (৬০), সজিব (২২), আলম (৪৫), পাজু (৪০) এবং কনে পক্ষের শিবগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ পাঁকার রফিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নারায়ণপুর ইউনিয়নের জনতারহাট থেকে শিবগঞ্জের পাকা ইউনিয়নের পাকা গ্রামে কনের বাড়িতে যাচ্ছিল বরপক্ষ। পদ্মা নদী পার হওয়ার সময় বৃষ্টি শুরু হলে তারা তেলিখালি এলাকায় নেমে একটি চালার নিচে অপেক্ষা করছিলেন। এসময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই ১৭ জনের মৃত্যু হয়। মৃতদের মধ্যে ১২ জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী রয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ৭টি মরদেহ ও ১২জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়।

জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিক্যাল তত্ত্বাবধায়ক ডা. মমিনুর হক জানান, যাদের আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে তাদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা গুরুতর এবং বাকিরা শংকামুক্ত।

ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক সাবের আলী জানান, ফায়ার সার্ভিস ১৪টি মরদেহ উদ্ধার করেছে এবং বাকি তিনজনের মরদেহ তাদের আত্মীয়-স্বজন আগেই নিয়ে গেছে।

এদিকে জেলা প্রশাসক নিহতের জন্য জনপ্রতি ২৫ হাজার টাকা এবং আহতদের ৫ হাজার টাকা অনুদানের ঘোষণা দেন।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply